1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
৩৫ বছরের মমতায় গড়া ভুটান সরকারের পাখিবাড়ি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৩৫ বছরের মমতায় গড়া ভুটান সরকারের পাখিবাড়ি অভয়নগরে ধানের শীষের পক্ষে গণসমাবেশ গাজার সব টানেল ধ্বংস করতে আইডিএফকে নির্দেশ ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর ব্যারিস্টার কায়সার কামালের মানবিক সহায়তায় আলো ফিরে পেল ছোট্ট সুমাইয়ার চোখ স্ত্রীর মৃত্যু শোক সইতে না পেরে স্বামীর মৃত্যু দৌলতপুরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা সজীবের ব্যাতিক্রমী প্রচারণা সাতক্ষীরা-৪ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ড. মনিরুজ্জামানের গণসংযোগ দু্র্গাপুর সীমান্ত থেকে ২৬৯ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করলো বিজিবি ইবিতে আনাস হলের সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দিল ছাত্রশিবির কুবি শিক্ষার্থীকে ছাত্রদল কর্মীর হুমকির প্রতিবাদে সোচ্চারের ৩ দফা দাবি

৩৫ বছরের মমতায় গড়া ভুটান সরকারের পাখিবাড়ি

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৫ জন খবরটি পড়েছেন

বগুড়া প্রতিনিধি।

বগুড়ার ধুনট উপজেলার মাধবডাঙ্গা গ্রামের চার একরজুড়ে বিস্তৃত রবিউল হাসান ওরফে ভুটান সরকারের বাড়িটি এখন পরিচিত “পাখিবাড়ি” নামে। প্রতিদিন এখানে ভোর শুরু হয় পাখির কিচিরমিচির আর পালকের ফড়ফড়ে শব্দে, যা আকর্ষণ করে স্থানীয় ও দূরদূরান্তের প্রকৃতিপ্রেমীদের।

৩৫ বছর আগে প্রথম একঝাঁক পাখি এসে বসেছিল ভুটান সরকারের বাড়ির তেঁতুলগাছে। সেই থেকেই শুরু হয় তাদের স্থায়ী বসবাস। প্রতি বছর গ্রীষ্মে পাখিরা আসে, বাসা বাঁধে, ছানা ফোটায় এবং শীত এলে দলবেঁধে চলে যায়।

পাখিবাড়ির সামনে দুটি বড় পুকুর, চারপাশে মেহগনি, কড়ই, জাম, আম, কাঁঠাল ও বাঁশঝাড়ে ঘেরা সবুজ পরিবেশ। এখানে পানকৌড়ি, বক, ঘুঘু, শালিক, টিয়া, চড়ুইসহ নানা প্রজাতির পাখি প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওড়ে বেড়ায়। আশ্চর্যের বিষয়, পুকুরে মাছ চাষ হলেও কোনো পাখি সেখানে মাছ ধরে না।

ভুটান সরকার বলেন, “প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের এক নীরব চুক্তি আছে—ওরা এখানে নিরাপদ, আমরাও ওদের সঙ্গে শান্তিতে আছি।”

স্থানীয়রা জানান, পাখিবাড়ি এখন শুধুই এক পরিবারের বসতভিটা নয়, বরং পরিবেশ সচেতনতার প্রতীক। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, কবি ও আলোকচিত্রীরা প্রতিনিয়ত এখানে আসেন প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটাতে।

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর করিম আপেল বলেন, “এটি ধুনট উপজেলার সবচেয়ে সুন্দর জায়গা। সরকারিভাবে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হলে পরিবেশ সংরক্ষণ আরও জোরদার হবে।”

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘তীর’-এর সভাপতি আশামনি বলেন, “পাখি বাঁচলে প্রকৃতি বাঁচবে, আর প্রকৃতি বাঁচলেই মানুষ টিকবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews