1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
শিক্ষকের বিরুদ্ধে দেড় লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নওয়াপাড়ায় ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির পক্ষ থেকে চাউল বিতরণ অনুষ্ঠিত  শ্যামনগরে যুব বিভাগের মাদকবিরোধী র‍্যালি তিন খুনের স্বীকারোক্তিমূলক আসামি কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন কুড়িগ্রাম উলিপুরে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে ১ম দিনে অনুপস্থিত ৬৬, বহিষ্কার ২ নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে জোহরান মামদানির জয়লাভ ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ: নেতানিয়াহুর বিচার বাতিল করুন পদ্মায় ধরা পড়ল ২১ কেজির কাতল মাছ, বিক্রি ৩৮ হাজার টাকায় ইসরায়েলি গোয়েন্দার অডিও ফাঁস: “তালিকায় আছো, পালাও” নতুন বাংলাদেশ দিবস ও শহীদ আবু সাঈদ দিবস পালনের নির্দেশনা জারি চীনকে ইঙ্গিত? নিজ ভূখণ্ডে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল জাপান

শিক্ষকের বিরুদ্ধে দেড় লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৬৩ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি-বিডিটেলিগ্রাফ

এ আর রাকিবুল হাসান, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি। কুড়িগ্রামে চাকুরী দেয়ার কথা বলে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন এর বিরুদ্ধে। তিনি বজরা সবুজ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ছিলেন।

বর্তমানে তিনি অর্থ কেলেঙ্কারির মামলায় জেল হাজতে আছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।

মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের মো: আনছার আলী আমীন এর ছেলে।

এ ঘটনায় কুড়িগ্রাম জেলা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছেন চাকুরী প্রার্থী ভুক্তভোগীরা। মামলার অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা সবুজ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের নামে স্থানীয় বেকার প্রায় ৮-৯ জনের কাছ থেকে মোট ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে চাকুরী না দিয়ে ভুক্তভোগী মো: জাহাঙ্গীর আলম, রঞ্জু মিয়া, আলমগীর সহ অনেকের সাথে প্রতারণার আশ্রয় নেন ওই শিক্ষক। উপায়ান্তু না পেয়ে চাকুরী প্রার্থী ভুক্তভোগীরা বাদী হয়ে বিজ্ঞ আদালতের শ্মরনাপন্ন হলে আদালত প্রতারক মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীনকে জেল হাজতে প্রেরণ করে।

দীর্ঘ ১ বছর ৪ মাস জেল খাটার পর মামলা মিমাংসার কথা বলে হাইকোর্ট থেকে ২ মাসের জামিন নিয়ে জেল থেকে বেড়িয়ে আসেন। কিন্তু বের হয়ে আসার পর ভুক্তভোগীদের সাথে মামলা মিমাংসা না করে আবারো বিদ্যালয়ের সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে ১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও মীমাংসা না করায় আদালতে হাজিরা দিতে গেলে আদালত তাকে আবারো কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে আছেন। এ অবস্থা চাকুরী না পেয়ে হতাশা আর ঋণের বোঝা নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন চাকুরী প্রার্থীরা।

চাকুরী প্রার্থী মো: জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের চাকুরী দেয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক মো: সফিকুর রহমান নুরুল আমীন। আমরা সবাই বেকার আর দরিদ্র পরিবারের লোকজন সহায় সম্বল বিক্রি করে ঋণ ও ধার-দেনা করে ওই শিক্ষকের হাতে টাকা তুলে দিয়েছি। এখন আমরা টাকা ফেরত চাই। আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। বিজ্ঞ আদালতের কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করছি সফিকুর রহমান নুরুল আমীনকে উপযুক্ত শাস্তি দিয়ে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তি করে আদালতের মাধ্যমে আমাদের টাকা ফিরে দেয়া হোক।

এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোছা: আফরোজা বেগম বলেন, শিক্ষকদের চাকুরী দেয়ার কথা বলে চেকের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করায় চেকের মামলায় সাবেক প্রধান শিক্ষক মো: সফিকুর রহমান বর্তমানে জেল হাজতে আছেন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews