1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
নাকবার দিনে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০৩ জন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইন্দিরা সরকারের অধীনে জোরপূর্বক বন্ধ্যাকরণ: এক গ্রামের ত্যাগ ও ট্র্যাজেডি মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস হয়নি, দাবি পেন্টাগনের কুড়িগ্রাম পাউবোর ডা‌ম্পিংয়ে ধীরগতি, ভিটেহারা মানুষ ট্রেনের বাথরুমে কুড়িগ্রামের নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাইফুল নামে যুবক আটক কুড়িগ্রামে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার, অংশ নিচ্ছে ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বিস্ফোরণে সাঁজোয়া যান ধ্বংস, নিহত সেনাদের নাম প্রকাশ ইসরায়েলের হামলায় ইরানে ১৪ বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রাষ্ট্রদূতের নিউ ইয়র্কে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী, চমক দেখালেন জোহরান মামদানি ইরানের পারমাণবিক হামলায় আংশিক সাফল্য , ফাঁস হওয়া তথ্যে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

নাকবার দিনে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০৩ জন

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
  • ২৪ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি- সংগৃহীত

ডেস্ক নিউজ।

নাকবার ৭৭তম বার্ষিকীতে গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামলায় কমপক্ষে ১০৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে রাতভর চালানো হামলায় ৫৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। আহতদের মধ্যে অনেক শিশুও রয়েছে বলে জানিয়েছে নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের চিকিৎসকরা। গাজা সিটি ও জাবালিয়াতেও ইসরায়েলি হামলার খবর পাওয়া গেছে।

আল জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজ্জুম দেইর এল-বালাহ থেকে জানান, এটি গাজার জন্য ছিল ‘আরেকটি রক্তাক্ত দিন’। তিনি বলেন, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান খান ইউনিসে কোনো সতর্কতা ছাড়াই নয়টি আবাসিক ভবনে হামলা চালায়। এতে একাধিক পরিবার সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

এ হামলার ঘটনা এমন দিনে ঘটলো, যেদিন ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস পালন করে—১৯৪৮ সালে ইসরায়েলের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময় ৭ লাখ ৫০ হাজার ফিলিস্তিনিকে জোরপূর্বক তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছিল। সেই বাস্তুচ্যুতি, জাতিগত নির্মূল ও সাংস্কৃতিক ধ্বংসের স্মরণেই প্রতিবছর ১৫ মে এই দিবস পালন করে ফিলিস্তিনিরা।

নাকবা দিবসটি ফিলিস্তিনিদের জন্য শুধু ইতিহাস নয়, বরং তাদের রাজনৈতিক অধিকার, বিশেষ করে উদ্বাস্তুদের নিজ ভূমিতে ফিরে আসার দাবি এবং স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews