1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
মুজিবসহ জাতীয় নেতারা মুক্তিযোদ্ধাই থাকছেন: মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

মুজিবসহ জাতীয় নেতারা মুক্তিযোদ্ধাই থাকছেন: মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫
  • ৪২ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতাকে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি বহাল রাখা হয়েছে। মুজিবনগর সরকার ও তাদের দ্বারা স্বীকৃত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদেরও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

সম্প্রতি কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে ‘শেখ মুজিবসহ ৪ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল’ শিরোনামে খবর প্রকাশিত হলে তা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ায়। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে জানিয়ে মন্ত্রণালয় এক প্রতিবাদপত্রও প্রকাশ করেছে।

ফারুক-ই-আজম বলেন, “মুজিবনগর সরকার মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছে, যুদ্ধের বৈধ নেতৃত্ব দিয়েছে। সেই সরকারের সদস্যরা রণাঙ্গনে অংশ না নিলেও তারা যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন। ইতিহাস অনুযায়ী তারা অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধা।”

অধ্যাদেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা বলতে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ও যুদ্ধ পরিচালনাকারীদের বোঝানো হয়েছে। অন্যদিকে, যারা প্রশাসনিক বা সমর্থনমূলক ভূমিকা পালন করেছেন যেমন: মুজিবনগর সরকারের বেতনভুক্ত কর্মচারী, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কর্মী, বিদেশে জনমত গঠনে কাজ করা সাংবাদিক ও পেশাজীবী, তারা ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ হিসেবে বিবেচিত হবেন।

তিনি আরও জানান, মর্যাদাগত পার্থক্য থাকলেও রাষ্ট্রের প্রদত্ত ভাতা ও অন্যান্য সুবিধায় কোনো পরিবর্তন আসবে না। “যারা যুদ্ধ করেননি, তাদের মুক্তিযোদ্ধা বলা যাবে না—এই স্পষ্টতা আনা হয়েছে সংজ্ঞায়,” বলেন উপদেষ্টা।

তিনি জানান, ১৯৭২ সালের সংজ্ঞা পুনঃপ্রতিষ্ঠাই এই অধ্যাদেশের উদ্দেশ্য। “আমরা ইতিহাসকে তার প্রাপ্য জায়গায় ফিরিয়ে এনেছি। কেউ যেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্যই এই পদক্ষেপ,” বলেন তিনি।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews