বিলাল মাহিনী নতুনের মধ্যে শুধুই জরাখরা মরীচিকাঅবিশ্বাস অভিলাষ অভিমান।পুরনোতে আছে সুখ-সাচ্ছন্দ্যঅনাবিল আনন্দ। সাময়িক সুখের স্বপ্নদর্শী হতে গিয়েআলেয়ার পিছু হেঁটেছি বহুদূরবঞ্চিত
ডেস্ক রিপোর্ট।। জাতীয় সাংস্কৃতিকধারার পুরস্কার সাউন্ডবাংলা-পল্টনড্ডায় অতিথিবৃন্দ বলেছেন, নীতিহীন-ধর্মান্ধ-দেশবিরোধীরা ভালো লেখক হতে পারে না, প্রকৃত মানুষও হতে পারে না। যে
বিলাল মাহিনী প্রিয়, ভালোবাসার নির্যাসটুকু তোমায় সঁপে দিয়ে হৃদয়ের জমানো কথাগুলো কালো রঙে আঁকছি। নিজেকে স্বহস্তে উপহার দেয়ার পর এখন
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ.. বিলাল মাহিনী ছিলাম যখন ছোট্ট জানতাম তিনি কবি, বাবরি কেশে দুলে যেতো- ডাগর চোখের
বিলাল মাহিনী প্রত্যেকেই নিজ নিজ দ্বীপে বাস করিবে, নিজস্ব দ্বীপে, হ্যাঁ, ঘর থাকিবে; তবুও নির্বাসিত একাকীত্ব জীবন হবে, স্বামী সংসার
বিলাল মাহিনী পুব দিগন্তে লালথালা মাথা উঁচু করতেই চঞ্চল হয়ে উঠে মন, তোমাকে শোনার অপেক্ষা দীর্ঘতর হতে থাকে প্রতি অনুক্ষণ
বিলাল মাহিনী শিশুকাল পেরিয়ে কৈশরে যখন একটু একটু করে পরিপক্বতা আসার কথা, ঠিক তখন নানা সংকট ঘনীভুত হচ্ছে.. এই শিশুটির
বিলাল মাহিনী খুলনা থেকে, জাতীয় সাহিত্য সংগঠন গাঙচিল সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ, খানজাহান আলী থানা শাখা কর্তৃক বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা উৎসব
বিলাল মাহিনী এসেছি তোমার দ্বারে সহস্র মাইল পেরিয়ে, তোমার চলার পথে ফুল হবো গো প্রিয় দিও না আমায় ফিরিয়ে। বিরহী
বিলাল মাহিনী পিচঢালা সড়ক। পায়ে সাদামাঠা একটা স্যান্ডেল আর অগোছালো একটা বোরখা পরে যেনো কারো অপেক্ষায় ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে একটি