বিলাল হোসেন মাহিনী বাংলা সাহিত্যে কবি ফররুখ আহমদ এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। তিনি বেঁচে থাকবেন তার অমর অসীম সৃষ্টির মধ্য
বিলাল মাহিনী, যশোর ।। সাহিত্য জগতে অনবদ্য সৃষ্টি পাকনেত্র আন্তর্জাতিক সাহিত্য পরিষদের ৩য় প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিকী উপলক্ষে গত শুক্রবার (৭ ই
বিলাল মাহিনী গত নিশিথে দাদীর স্মৃতিমাখা স্বর্নখচিত পিতলের থালাটা হারিয়েছিলো,সকালে দূর ভাগাড়ে খুঁজে পাওয়া গেলো; কী বাস্তবতা! ভাগ্যিস থালাটা কুকুরে
বিলাল মাহিনী এই তো, আমি ঠকেছি বলেইতো তুমি জিতেছো! তোমার জিতটা কি আমার হারের ফসল নয়?জীবনের প্রতিটি ব্যর্থতা-ই একজন শিক্ষক
বিলাল মাহিনী নতুনের মধ্যে শুধুই জরাখরা মরীচিকাঅবিশ্বাস অভিলাষ অভিমান।পুরনোতে আছে সুখ-সাচ্ছন্দ্যঅনাবিল আনন্দ। সাময়িক সুখের স্বপ্নদর্শী হতে গিয়েআলেয়ার পিছু হেঁটেছি বহুদূরবঞ্চিত
ডেস্ক রিপোর্ট।। জাতীয় সাংস্কৃতিকধারার পুরস্কার সাউন্ডবাংলা-পল্টনড্ডায় অতিথিবৃন্দ বলেছেন, নীতিহীন-ধর্মান্ধ-দেশবিরোধীরা ভালো লেখক হতে পারে না, প্রকৃত মানুষও হতে পারে না। যে
বিলাল মাহিনী প্রিয়, ভালোবাসার নির্যাসটুকু তোমায় সঁপে দিয়ে হৃদয়ের জমানো কথাগুলো কালো রঙে আঁকছি। নিজেকে স্বহস্তে উপহার দেয়ার পর এখন
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ.. বিলাল মাহিনী ছিলাম যখন ছোট্ট জানতাম তিনি কবি, বাবরি কেশে দুলে যেতো- ডাগর চোখের
বিলাল মাহিনী প্রত্যেকেই নিজ নিজ দ্বীপে বাস করিবে, নিজস্ব দ্বীপে, হ্যাঁ, ঘর থাকিবে; তবুও নির্বাসিত একাকীত্ব জীবন হবে, স্বামী সংসার
বিলাল মাহিনী পুব দিগন্তে লালথালা মাথা উঁচু করতেই চঞ্চল হয়ে উঠে মন, তোমাকে শোনার অপেক্ষা দীর্ঘতর হতে থাকে প্রতি অনুক্ষণ