1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
বঙ্গোপসাগরে মৎস্য সম্পদ রক্ষায়  ২০ মে থেকে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৯:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘শাপলা কাপ অ্যাওয়ার্ড’ পেলো গৌরীপুরে ২৪ জন গৌরীপুর ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী সমিতির ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত  শ্যামনগর পৌরসভায় প্রায় ২ বছর পর জম্ম নিবন্ধন জটিলতার অবসান শরণখোলায় বিএনপি নেতার পক্ষে মহিলা দল ও  এতিম শিশুদের মধ্যে ঈদ বস্ত্র বিতরণ  অভয়নগরে ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে ইফতার  বিতরণ  শ্যামনগরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে সেনাবাহিনীর হাতে আটক-৩ সুন্দরবনের গাছের ডাল থেকে এক বৃদ্ধাকে উদ্ধার করলো দুই জেলে অভয়নগরে সহপাঠির সাথে মারামারি,মাদ্রাসা ছাত্রের আত্মহত্যা মাগুরায় শিশু ধর্ষনে অভিযুক্তদের বাড়ি ভাঙচুর ও আগুন দিলো ক্ষুব্ধ জনতা কালীগঞ্জে পরিষদে ৩ যুবককে পেটানো চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

বঙ্গোপসাগরে মৎস্য সম্পদ রক্ষায়  ২০ মে থেকে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২
  • ৪৪০ জন খবরটি পড়েছেন

মোঃ নাজমুল ইসলাম সবুজ বাগেরহাট প্রতিনিধি।।

আগামীকাল ২০ মে থেকে ৬৫ দিনের জন্য বঙ্গোপসাগরে সকল ধরনের মাছ ধরা বন্ধ ।মৎস্য সম্পদ রক্ষায়  এটি বাস্তবায়নে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও  প্রচার প্রচারনা ও সভা করে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।

মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর ধারা ৩ এর উপধারা ৫ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকারঘোষিত প্রতি বছর এ সময়  সব ধরনের মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষেধ থাকায় , মাছআহরণ আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ ।

একই সময় ভারতের জলসীমানায় মাছ ধরা বন্ধ না হওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে জেলেদের মাঝে। অবরোধ এর  সুযোগে ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমানায় প্রবেশ করে অবাধে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ায় জেলেরা সঙ্কিত।
শরণখোলা উপজেলার চার হাজার সমুদ্রগামী জেলেদের মধ্যে সরকারি খাদ্য সহায়তা এসেছে মাত্র ৩৭৪ জনের জন্য । এনিয়ে বিপাকে পরেছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। গত মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সংক্রান্ত এক সভায় তারা চাহিদার তুলনায় এতো কম বরাদ্দ নিতে অনিহা প্রকাশ করেন।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার রায় বলেন শরণখোলায় মোট জেলের সংখ্যা ৬৭৪৪ জন। সমুদ্রগামী জেলের সংখ্যা  ৪০০০ জন । ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধের জন্য প্রতি জেলে ৮৬ কেজি করে চাল পাবেন সে হিসেবে মাত্র ৩৭৪ জন জেলের চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে । ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের চাল বুঝিয়ে দেওয়া হবে ।

শরণখোলা উপজেলা ফিসিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল হোসেন বলেন, বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞার সময় আমাদের জেলেরা না খেয়ে থাকে আর ভারতীয় জেলেরা মাছ ধরে নিয়ে যায়। আমরা তা দেখলেও কিছু করার নেই। এ বিষয়ে সরকারের নজর দেয়া জরুরী ।

শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ খুবই কম পাওয়া গেছে। তবে সব জেলেরা যাতে পায় সেজন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানান হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews