1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চুরি হওয়া ৮০% অর্থ ফেরত, বাকি ২০% ফেরাতে মামলা চলছে: গভর্নর আহসান মনসুর ফ্যাসিস্ট শক্তি জয়ী হলে দুই লাখ মানুষকে জেলে যেতে হতো চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত, চোরাচালানের অভিযোগ কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা বাঘারপাড়া নাগরিক কল্যাণ সমিতি’র আয়োজনে কম্বল বিতরণ শরণখোলায় শিক্ষক সুধী ও সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যন্সেলর-প্রফেসর লুৎফর রহমান শরণখোলায় বাস চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন  আজও শনাক্ত হয়নি জুলাই-আগস্টের ৬ শহিদের মরদেহ,অজ্ঞাত পড়ে আছে মর্গে বাঘারপাড়ায় সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ বাঘারপাড়ায় শামসুল হকের কবর জিয়ারত করলেন সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল নুরে আলম সিদ্দিকী

কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৯ জন খবরটি পড়েছেন

রাকিবুল হাসান, কুড়িগ্রাম।। উত্তরের জেলা ১৬ নদ-নদী বেষ্টিত কুড়িগ্রামে প্রতিবছর বন্যা আর ভাঙনের কবলে পড়ে অসংখ্য পরিবার গৃহহীন হয়। বিনষ্ট হয় চরের মানুষের কৃষি ফসল। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হন কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো। যার কারণে তারা এখন উন্নত পদ্ধতিতে করছেন চাষাবাদ।

জেলার বিভিন্ন চরাঞ্চলে সমন্বিতভাবে শাকসবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে নদ-নদীর তীরবর্তী চরের মানুষের জীবন-জীবিকা। বন্যাকালীন সময়েও যাতে সবজি উৎপাদন অব্যাহত থাকে এজন্য শাকসবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারের শাকসবজি চাষে ৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা ছিল। অর্জিত হয়েছে ৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে। এখনো শাকসবজি চাষ চলমান রয়েছে।

উলিপুর উপজেলা হাতিয়া ইউনিয়নের অনন্তপুর এলাকার কপিল উদ্দিন, আব্দুর রহমানসহ অনেকেই বলেন, বাঁধাকপি, মুলা, ফুলকপি, লালশাকসহ বিভিন্ন শাকসবজি ভালোই হয়েছে, আশা করি আমরা ভালো টাকা পাবো। কৃষি অফিস আমাদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।

একই এলাকার রহিমা বেগম বলেন, আমি আমার ১০ শতক জমিতে বাঁধাকপি লাগিয়েছি। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আশা করছি লাভবান হবে।

চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার আশাদুল মিয়া বলেন, ১০ শতাংশ জমিতে লাল শাক, কলমি শাক, মিষ্টি কুমড়া ও রসুন, বেগুন রোপণ করেছি। এখানে খরচ হয়েছে প্রায় ২ হাজার টাকা। এযাবৎ ১ হাজার টাকার শাক বিক্রি করেছি। আরও কয়েক হাজার টাকার শাকসবজি বিক্রি করতে পারবো।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মুনাফা অর্জনের আশায় চরের কৃষকরা শীতকালীন শাকসবজির চাষাবাদ করে লাভবান হচ্ছেন। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সব সময় নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন আশা করছি।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews