1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ১১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৮০ বছরের বৃদ্ধা মাকে ছাগলের ঘরে বন্দি, উদ্ধার করলো প্রশাসন বাঘারপাড়ায় ১৫০ কৃষক কে গ্রীষ্মকালীন বীজ ও সার বিতরণ শরণখোলায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে আলোচনা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এম আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা: অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেলেন তারেক রহমান কোহলির ভবিষ্যদ্বাণী, বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করবে ভারত পূর্বপরিচিতের লালসার শিকার শিশু, গ্রেফতার গাড়িচালক হামাসের সঙ্গে মার্কিন বৈঠক, ক্ষুব্ধ ইসরাইল মাদারীপুরে চাঁদাবাজ সাইফুল খুন, বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাই নিহত ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়: নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় শিরোপা

কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে শাক-সবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে জীবন-জীবিকা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৬ জন খবরটি পড়েছেন

রাকিবুল হাসান, কুড়িগ্রাম।। উত্তরের জেলা ১৬ নদ-নদী বেষ্টিত কুড়িগ্রামে প্রতিবছর বন্যা আর ভাঙনের কবলে পড়ে অসংখ্য পরিবার গৃহহীন হয়। বিনষ্ট হয় চরের মানুষের কৃষি ফসল। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হন কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো। যার কারণে তারা এখন উন্নত পদ্ধতিতে করছেন চাষাবাদ।

জেলার বিভিন্ন চরাঞ্চলে সমন্বিতভাবে শাকসবজি চাষে পাল্টে যাচ্ছে নদ-নদীর তীরবর্তী চরের মানুষের জীবন-জীবিকা। বন্যাকালীন সময়েও যাতে সবজি উৎপাদন অব্যাহত থাকে এজন্য শাকসবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারের শাকসবজি চাষে ৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা ছিল। অর্জিত হয়েছে ৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে। এখনো শাকসবজি চাষ চলমান রয়েছে।

উলিপুর উপজেলা হাতিয়া ইউনিয়নের অনন্তপুর এলাকার কপিল উদ্দিন, আব্দুর রহমানসহ অনেকেই বলেন, বাঁধাকপি, মুলা, ফুলকপি, লালশাকসহ বিভিন্ন শাকসবজি ভালোই হয়েছে, আশা করি আমরা ভালো টাকা পাবো। কৃষি অফিস আমাদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।

একই এলাকার রহিমা বেগম বলেন, আমি আমার ১০ শতক জমিতে বাঁধাকপি লাগিয়েছি। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আশা করছি লাভবান হবে।

চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা এলাকার আশাদুল মিয়া বলেন, ১০ শতাংশ জমিতে লাল শাক, কলমি শাক, মিষ্টি কুমড়া ও রসুন, বেগুন রোপণ করেছি। এখানে খরচ হয়েছে প্রায় ২ হাজার টাকা। এযাবৎ ১ হাজার টাকার শাক বিক্রি করেছি। আরও কয়েক হাজার টাকার শাকসবজি বিক্রি করতে পারবো।

কুড়িগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, মুনাফা অর্জনের আশায় চরের কৃষকরা শীতকালীন শাকসবজির চাষাবাদ করে লাভবান হচ্ছেন। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সব সময় নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন আশা করছি।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews