1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
সুন্দরবনে মুক্তিপণ দিয়ে ৯ জেলের মুক্তি, ৬ জন এখনও জিম্মি - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ০৫:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পূর্বপরিচিতের লালসার শিকার শিশু, গ্রেফতার গাড়িচালক হামাসের সঙ্গে মার্কিন বৈঠক, ক্ষুব্ধ ইসরাইল মাদারীপুরে চাঁদাবাজ সাইফুল খুন, বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাই নিহত ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়: নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় শিরোপা শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ সতর্ক বার্তা ধোপাদী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন মফিজুর রহমান বাঘারপাড়ায় আগুনে পুড়ে ছাই দিনমজুরের বাড়িসহ গবাদিপশু বাঘারপাড়ায় ছাগল চোর চক্রের দুই সদস্য আটক অভয়নগরে বেপরোয়া বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেলো নসিমন চালকের কার্নিশে ঝুলন্ত ব্যক্তিকে গুলি, অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

সুন্দরবনে মুক্তিপণ দিয়ে ৯ জেলের মুক্তি, ৬ জন এখনও জিম্মি

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২৪ জন খবরটি পড়েছেন

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি। সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকা থেকে অপহৃত ১৫ জেলের মধ্যে ৯ জনকে মুক্তি দিয়েছে ডাকাতরা। মুক্তিপণ হিসেবে মাথাপিছু ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা দেওয়ার পর বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ৩টার দিকে জেলেরা বাড়ি ফেরেন। তবে এখনও ৬ জন জিম্মি রয়েছেন, কারণ তাদের পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দেওয়ার মতো অর্থ নেই।

ফিরে আসা জেলেরা সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা। তারা হলেন- অজাহারুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, হাফিজুর রহমান, শাহীনুর আলম, রাসেল, শাহাজান ঢালী, নুরে আলম এবং শাহ্ আলম।

অপহৃত জেলেদের মধ্যে ৩ জন আশাশুনি উপজেলার চাকলা গ্রামের বাসিন্দা। তারা হলেন- জাহাঙ্গীর আলম, অরাফাত হোসেন ও শাহাজান গাজী। শাহাজান গাজীর স্ত্রী নাজমা খাতুন জানান, মুক্তিপণ জোগাড় করতে না পারায় তার স্বামীকে এখনও ছাড়েনি ডাকাতরা। তিনি স্বামীর মুক্তির জন্য সবার সাহায্য চেয়েছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিপণের টাকা পাওয়ার পরই ডাকাতরা জেলেদের চোখ বেঁধে সুন্দরবনের ভেতরে থেকে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের মুন্সিগঞ্জ এলাকায় এনে ছেড়ে দেয়। সেখান থেকে জেলেরা রাতে বাড়ি পৌঁছান।

এদিকে, জেলেরা ফিরে আসার পর স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে। তারা প্রশ্ন তুলেছেন, ঘটনার তিন সপ্তাহ পরেও কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ডাকাতদের ধারে কাছেও যেতে পারেনি? অথচ জেলেদের পরিবার নিয়মিত ডাকাতদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে এবং বিকাশে মুক্তিপণের টাকা লেনদেন করেছে।

প্রসঙ্গত, গত ২৭ জানুয়ারি সুন্দরবনের দুবলার চরে দয়াল বাহিনীর সদস্যরা জেলেদের ওপর হামলা চালায় এবং ১৫ জন জেলেকে অপহরণ করে। জেলেরা তিনজন ডাকাতকে ধরে ফেললেও বাকিরা জেলেদের ধরে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews