1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর বয়স ১০৭ বছর ! - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রাম পাউবোর ডা‌ম্পিংয়ে ধীরগতি, ভিটেহারা মানুষ ট্রেনের বাথরুমে কুড়িগ্রামের নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাইফুল নামে যুবক আটক কুড়িগ্রামে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার, অংশ নিচ্ছে ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বিস্ফোরণে সাঁজোয়া যান ধ্বংস, নিহত সেনাদের নাম প্রকাশ ইসরায়েলের হামলায় ইরানে ১৪ বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রাষ্ট্রদূতের নিউ ইয়র্কে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী, চমক দেখালেন জোহরান মামদানি ইরানের পারমাণবিক হামলায় আংশিক সাফল্য , ফাঁস হওয়া তথ্যে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প শরণখোলায় অন্ধ ভিক্ষুকের বাড়িতে চুরি হতবাক এলাকাবাসী  রাজনৈতিক মঞ্চে ফিরে এলো জামায়াত: নিবন্ধন ও প্রতীক পুনর্বহাল করল ইসি

প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর বয়স ১০৭ বছর !

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১
  • ৪৮১ জন খবরটি পড়েছেন
সংগৃহীত

মাত্র ক্লাশ ওয়ানে পড়ে অনিকা । কিন্তু বয়স ১০৭ বছর ! অবাক কান্ড ! এমনই চমকপ্রদ ঘটনা ঘটেছে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায়।

অনিকা জাহান সেতু মঙ্গলবাড়িয়া সরকারি পারথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেনীতে পড়াশুনা করে। সেতু একই উপজেলার সৈয়দগাঁও গ্রামের মো. ওয়াসিমের মেয়ে। সে মঙ্গলবাড়িয়ায় নানা বাড়িতে থেকে পড়া-লেখা করে।

 অনিকা জাহান সেতুর পরিবার সূত্রে জানা গেছে , ২০১৪ সালের ২৪ মে জন্ম গ্রহণ  অনুযায়ী তার বর্তমান বয়স ৭ বছর ৬ মাস। ইপিআই টিকাদান কার্ডেও জন্ম তারিখ লেখা আছে ২৪ মে ২০১৪। কিন্তু পৌরসভার জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র অনুযায়ী এখন সেতুর বয়স হচ্ছে ১০৭ বছর ! অবিশ্বাস্য ভুলের এই ঘটনায় তার পরিবার খুবই ক্ষুব্ধ।   

স্কুলে উপবৃত্তির টাকা পেতে আবেদন করাতে গেলে সেতুর বয়সের ঘটনাটি ধরা পড়ে বলে জানান তার নানা আমিনুল ইসলাম। সেতুর জন্ম সনদ নম্বর ১৯১৪৪৮২৪২০৯০২….।

ভুলের বিষয়টি সংশোধনের জন্য পৌরসভায় গেলে বলা হয় এটি সংশোধন করতে হলে আদালতে মামলা করার পরে সংশোধনের জন্য পৌরসভায় আবেদন করতে হবে।  বিষয়টি নিয়ে হতাশায় ভুগছেন অভাবী নানা আমিনুল ইসলাম ।

ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আলমাছ উদ্দিন জানান, পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্তদের ভুলের কারণে গরীব পরিবারটি  খুবই হয়রানিতে পড়েছে। অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা এটি।

পাকুন্দিয়া পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, সনদপত্র টাইপের ভুলে  হয়তো ঘটনাটি ঘটতে পারে। তবে যেভাবেই হোক এটি কোনো ছোটখাটো ভুল নয়। এটি একটি বড় ধরনের ভুল হয়েছে। এতে মেয়েটির পরিবার মারাত্মক সমস্যায় পড়েছে। ইউএনও স্যারের সঙ্গে পরামর্শ করে অতি দ্রুত বিষয়টি সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews