1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
সুন্দরবনের কটকা ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুমনের চাঁদাবাজিঃ ব্যবসায়ী-জেলেদের সংবাদ সম্মেলন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পূর্বপরিচিতের লালসার শিকার শিশু, গ্রেফতার গাড়িচালক হামাসের সঙ্গে মার্কিন বৈঠক, ক্ষুব্ধ ইসরাইল মাদারীপুরে চাঁদাবাজ সাইফুল খুন, বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাই নিহত ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়: নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় শিরোপা শ্যামনগর থানা পুলিশের বিশেষ সতর্ক বার্তা ধোপাদী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হলেন মফিজুর রহমান বাঘারপাড়ায় আগুনে পুড়ে ছাই দিনমজুরের বাড়িসহ গবাদিপশু বাঘারপাড়ায় ছাগল চোর চক্রের দুই সদস্য আটক অভয়নগরে বেপরোয়া বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেলো নসিমন চালকের কার্নিশে ঝুলন্ত ব্যক্তিকে গুলি, অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

সুন্দরবনের কটকা ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুমনের চাঁদাবাজিঃ ব্যবসায়ী-জেলেদের সংবাদ সম্মেলন

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৯ জন খবরটি পড়েছেন

মোঃ নাজমুল ইসলাম সবুজ শরণখোলা প্রতিনিধি। সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কটকা টহল ফাড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোয়েবুর রহমান সুমন এর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছে মৎস্য ব্যবসায়ী ও জেলেরা।

৫ মার্চ সকালে শরণখোলা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে মৎস্য ব্যবসায়ী উত্তর তাফালবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, তিনি যথা নিয়মে সরকারী পাস পার্মিট করে তার জেলে বহর সহ কটকা এলাকার অভয়াশ্রমের বাইরে মাছ ধরতে গেলে সেখানের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোয়েবুর রহমান সুমন তাদের জানায় মাছ ধরতে হলে প্রতিবার ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিতে হবে অন্যথায় মাছ ধরা যাবে না। বন কর্মকর্তাকে টাকা দিলে জেলেদের অভয়ারণ্যে মাছ ধরার অনুমতিও দেয়। বিনিময়ে তাকে ৫০ হাজার টাকা দিতে হয় বলে শফিকুল জানায়। শফিকুল ইসলাম বিকাশের মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দেয়। চুক্তি অনুযায়ী সুন্দরবনের কটকা এলাকার বিভিন্ন নদীতে মাছ ধরতে থাকে তার জেলেরা।

পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোয়েবুর রহমান আরো ৫০ হাজার টাকা দাবি করে। এ নিয়ে জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে বাগ বিতদন্ডতা হয়। পরে টাকা না পেয়ে সোয়েবুর রহমান ও তার বনরক্ষীরা শফিকুল ইসলামের জেলেদের দুটি নৌকা ভেঙ্গে ফেলে এবং তাদের একটি জাল রেখে দেয়। এতে ওই জেলেদের কমপক্ষে ২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। লিখিত অভিযোগে তিনি আরো বলেন সোয়েবুর রহমান ওই এলাকায় বিনা পাশে উৎকোচ নিয়ে বিভিন্ন এলাকার জেলেদের দিয়া মাছ ধরিয়া থাকেন। তিনি টাকা ছাড়া কিছুই চেনেন না টাকা দিতে পারলে কটকার যে কোন জায়গায় মাছ ধরার অনুমতি দেন সোয়েবুর রহমান। উপস্থিত জেলেরা সোয়েবুর রহমানকে অত্যন্ত বদমেজাজি একজন কর্মকর্তা বলে অভিহিত করেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কটকা টহল ফাড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোয়েবুর রহমান বিষয়টি এড়িয়ে বলেন কটকা অভয়ারণ্যের ভিতরে কোনো মাছ ধরতে দেওয়া হয় না। শফিকুল ইসলাম এর অভিযোগের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন। শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা রানা দেব বলেন, কটকার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোয়েবুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছেন, বিষয়টি তদন্ত চলছে তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews