বিলাল হোসেন মাহিনীদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক ভবঘুরে বাঙালি যুবক ঘুরে বেড়াতো কাশ্মীরের পথে-প্রান্তরে, পাহাড়ে-জঙ্গলে। সেখানকার আদিবাসীদের সঙ্গে দারুণ সখ্যতা গড়ে
বিলাল হোসেন মাহিনী শোকের মাসের প্রথম প্রহরে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের
মোমেনসিং ও জাফরশাহী পরগানার জায়গীরদার, গৌরীপুরের বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ জমিদারদের প্রতিষ্ঠাতা এবং বগুড়ার আদমদিঘীর কড়ই রাজবাড়ির প্রসিদ্ধ জমিদার শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ
বিলাল হোসেন মাহিনী প্রতি বছর মে মাসের ২য় রবিবার ‘মা’ দিবস পালিত হয় সারা বিশ্বে। একটি বিশেষ দিবসে ‘মা’-কে বেঁধে
বিলাল হোসেন মাহিনী রবীন্দ্রনাথ! নামটা শুনলেই দৃশ্যপটে ভেসে উঠে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনবদ্য সৃষ্টিগুলো। বিশ্বদরবারে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে
বিলাল হোসেন মাহিনী যাদের রক্ত-ঘামে আজকের আধুনিক বিশ্ব। সমৃদ্ধ অর্থনীতির বাংলাদেশ যাদের অক্লান্ত শ্রমে। হাজারো প্রাসাদ, নগর-ভবন, মালিকের আয়েশি জীবন
বিলাল হোসেন মাহিনী। বিশ্বকবির ভাষায়- ‘এসো এসো, এসো হে বৈশাখ।/ তাপস নিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, /বৎসরের আবর্জনা দূর
বিলাল হোসেন মাহিনী মহান স্বাধীনতা বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। আর ১০ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র একটি ঐতিহাসিক দলিল। এই দিনে মুজিবনগরে
মুহাম্মদ রায়হান উদ্দিন সরকারসাংবাদিক, গবেষক ও ইতিহাস সন্ধানী ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার অন্তর্গত বোকাইনগর ইউনিয়নে বাসাবাড়ি নামে রাজবাড়িটি ১৭১৮ সালে ঐতিহাসিক
মাস্টার সব্যসাচী বিশ্বাস। ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার এক পরিপত্র জারির মাধ্যমে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি সম্পূর্ণ