বাঘারপাড়ার জোহরপুর ইউপি নির্বচনে মনোনয়ন পত্র জামা দিতে যাওয়ার পথে স্বতন্ত্র পার্থী বদর উদ্দিন মোল্যা ও তার ছেলে সহ ৫ জন মারপিটের স্বীকার হয়েছে। তার মধ্যে মাহবুব নামে এক জনের অবস্থা খুবই আশংখ্যা জনক।
আহতরা এখন যশোর জেনারেল হাসপাতালের সার্জরী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাঘাপাড়া ইউনিয়নের জহুরপুর ইউনিয়নের হুলিহট্ট গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে । জহুরপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও থানা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি বদর উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, আগামি ২৮ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ভোটে আমি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জামা দিতে যাচ্ছিলাম । এসময় হুলিহট্ট গ্রামে যাওয়া মাত্র আমার প্রতিদদ্বি প্রাথী আসাদুজআজামন মিন্টুর লালিত সন্ত্রসীরা আমার ও আমার ছেলেসহ কর্মীদের ওপর হামলা চালায় ।
এ হামলায় অংশ নেয় মাসুদ, রশিদ, করিম, জসিম, মমিন ও জাহাঙ্গীর। এসময় হামলায় আমি নিজে, আমার ছেলে এসএম হাসিব ইকবাল লুটাস, ও মাহবুব ,চঞ্চল এবং শাহরিয়ার মনু গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা আমাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে।
হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ডাক্তার আহম্মেদ তাকে শামস বলেন , মারপিটের স্বীকার ৫জনের মধ্যে মাহবুবের অবস্থা খুবই আশংঙ্কাজনক।
জানতে চাইলে প্রতিদদ্বি নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান মিন্টু বলেন, বদর উদ্দিন মোর্যার অভিযোগ সঠিক নয়। যগযন্ত্র করে নৌকার প্রার্থীর বদনাম করে ইস্যু তৈরী করছে। শালিখা থেকে জামাত বিএনপির লোকজন নিয়ে এসে কাজ করছে। নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নৌকার বদরাম করছে বদর উদ্দিন।
বাঘারপাড়া থানার ওসি ফিরোজ উদ্দিন বলেনজহুরপুর ইউনিয়নে মরামারি হয়েছে কয়জন আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। আমি ঘটনাস্থলে এবং হাসপাতলে পৃথক দুটি পুলিশের টিম পাঠিয়েছি।