1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
কুড়িগ্রামে ভাঙ্গনে ঘর-বাড়ি হারানো ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সৌদি আরবসহ ৭ দলের বিশ্বকাপ নিশ্চিত এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ ৩৫ বছর পর চাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের জয়লাভ, ভিপি–জিএস দু’পদেই বিজয় গৌরীপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত গৌরীপুরে জমি দখলের পায়তারা বিচার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংবাদ সম্মেলন মাদক সেবনকালে ধরা প্রধান শিক্ষক,মোবাইল কোর্টে ১৫ দিনের কারাদণ্ড শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে “কথার কথা নয়, ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন”-প্রধান উপদেষ্টা বুটেক্সে পাটশিল্পের উপর “হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও ফাতেমা আহমেদ ট্রাস্ট লেকচার–২০২৫” অনুষ্ঠিত   দৌলতপুরে বিশ্ব হাতধোয়া দিবস পালিত

কুড়িগ্রামে ভাঙ্গনে ঘর-বাড়ি হারানো ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৩১৯ জন খবরটি পড়েছেন

এ আর রাকিবুল হাসান , কুড়িগ্রাম ।।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের পাড়ারচর গ্রামে নদী ভাঙনের শিকার ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা দিয়েছে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।

গত ২০দিন ধরে খোলা আকাশে আশ্রয় নেয়া এসব পরিবারের হাতে শনিবার শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র তুলে দিয়ে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম তাদের পুর্ণবাসনের আশ্বাস দেন। 

জানা যায়, ব্রহ্মপূত্র নদের তীব্র ভাঙ্গনে গত দুই মাসে যাত্রাপুর ইউনিয়নের পাড়ারচর গ্রামটির পঁচানববইভাগ এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। এখন সামান্য অবশিষ্ট জায়গায় ঘরবাড়ি সড়িয়ে খোলা আকাশে আশ্রয় নিয়েছে তারা। এ বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উত্তম কুমার রায়, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও) রাসেদুল ইসলাম, সদর এসি ল্যান্ড ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। সেখানে দুর্গতদের খোজখবর নেন এবং তাদেরকে শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র তুলে দেন।  

এসময় জেলা প্রশাসককে ওই গ্রামের হাসেম, কামরুল ও সৈয়দ জানান, আমাদের এখন নিজস্ব কোন জায়গা জমি নাই। সব ব্রহ্মপূত্রের পেটে চলে গেছে। এখন পাশেই সরকারি ৪শ’ বিঘা খাসজমি রয়েছে। আমরা সেখানে বাড়ি নিয়ে গেলে প্রবাবশালীরা আমাদের ঘরবাড়ি ভাসিয়ে দেয়। তারা আমাদেরকে আশ্রয় না দেয়ায় এখান আমরা প্রায় ২০দিন ধরে মানবেতরভাবে জীবন যাপন করছি।

ওই গ্রামের শরিফুল মাস্টার জানান, যাত্রাপুর মেইনল্যান্ড এলাকার ৪টি প্রভাবশালী পরিবার ওই ৪শ’ বিঘা জমি ভোগদখল করে আসছে। আমাদের জন্য সামান্য একটু জায়গাও ছেড়ে দিচ্ছে না।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, সরেজমিনে তাদের সার্বিক অবস্থটা দেখলাম। আপাতত তাঁদেরকে কিছু শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র দেয়া হল। নদী ভাঙনে এরা চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাশ্ববর্তী এলাকায় একটি খাস চর রয়েছে সেখানে  তাদেরকে বসবাসের ব্যবস্থা করা হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews