1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুড়িগ্রামে ভাঙ্গনে ঘর-বাড়ি হারানো ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরাই দেশ চালাচ্ছে: তথ্য উপদেষ্টা নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে পুলিশের বিশেষ হটলাইন ভৈরবে মরা গরুর মাংস বিক্রি, কসাইয়ের কারাদণ্ড ও জরিমানা বাঘারপাড়ায় ছাত্রদলের উদ্যোগে মানববন্ধন বাঘারপাড়ায় আদিবাসি জনগোষ্ঠির সাথে সম্প্রীতি স্থাপনে মতবিনিময় সভা ৮০ বছরের বৃদ্ধা মাকে ছাগলের ঘরে বন্দি, উদ্ধার করলো প্রশাসন বাঘারপাড়ায় ১৫০ কৃষক কে গ্রীষ্মকালীন বীজ ও সার বিতরণ শরণখোলায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে আলোচনা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এম আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা: অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

কুড়িগ্রামে ভাঙ্গনে ঘর-বাড়ি হারানো ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২২৫ জন খবরটি পড়েছেন

এ আর রাকিবুল হাসান , কুড়িগ্রাম ।।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের পাড়ারচর গ্রামে নদী ভাঙনের শিকার ৮৩টি পরিবারকে সহায়তা দিয়েছে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।

গত ২০দিন ধরে খোলা আকাশে আশ্রয় নেয়া এসব পরিবারের হাতে শনিবার শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র তুলে দিয়ে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম তাদের পুর্ণবাসনের আশ্বাস দেন। 

জানা যায়, ব্রহ্মপূত্র নদের তীব্র ভাঙ্গনে গত দুই মাসে যাত্রাপুর ইউনিয়নের পাড়ারচর গ্রামটির পঁচানববইভাগ এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। এখন সামান্য অবশিষ্ট জায়গায় ঘরবাড়ি সড়িয়ে খোলা আকাশে আশ্রয় নিয়েছে তারা। এ বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উত্তম কুমার রায়, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও) রাসেদুল ইসলাম, সদর এসি ল্যান্ড ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। সেখানে দুর্গতদের খোজখবর নেন এবং তাদেরকে শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র তুলে দেন।  

এসময় জেলা প্রশাসককে ওই গ্রামের হাসেম, কামরুল ও সৈয়দ জানান, আমাদের এখন নিজস্ব কোন জায়গা জমি নাই। সব ব্রহ্মপূত্রের পেটে চলে গেছে। এখন পাশেই সরকারি ৪শ’ বিঘা খাসজমি রয়েছে। আমরা সেখানে বাড়ি নিয়ে গেলে প্রবাবশালীরা আমাদের ঘরবাড়ি ভাসিয়ে দেয়। তারা আমাদেরকে আশ্রয় না দেয়ায় এখান আমরা প্রায় ২০দিন ধরে মানবেতরভাবে জীবন যাপন করছি।

ওই গ্রামের শরিফুল মাস্টার জানান, যাত্রাপুর মেইনল্যান্ড এলাকার ৪টি প্রভাবশালী পরিবার ওই ৪শ’ বিঘা জমি ভোগদখল করে আসছে। আমাদের জন্য সামান্য একটু জায়গাও ছেড়ে দিচ্ছে না।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, সরেজমিনে তাদের সার্বিক অবস্থটা দেখলাম। আপাতত তাঁদেরকে কিছু শুকনা খাবার ও শীতবস্ত্র দেয়া হল। নদী ভাঙনে এরা চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। পাশ্ববর্তী এলাকায় একটি খাস চর রয়েছে সেখানে  তাদেরকে বসবাসের ব্যবস্থা করা হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews