1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে মিলল প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ময়মনসিংহে বাস-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে ৬ জন নিহত, বাসে আগুন ইরানের ‘ফাত্তাহ’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন, ইসরাইলের প্রতিরক্ষা ভেদ করার দাবি বাঘারপাড়ার চেয়ারম্যান বাবলু কুমার সাহা আটক হাসপাতালের ওয়াশরুমে সন্তান প্রসব, পরক্ষণেই হত্যার চেষ্টা সুশাসনের লক্ষ্যে নতুন রাজনৈতিক শক্তি রিপাবলিকান পার্টির আত্মপ্রকাশ অভয়নগরে নিখোঁজ মেয়েকে ফিরে পেতে মায়ের আকুতি প্রায় প্রতিদিনই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা হয় : নেতানিয়াহু দুর্লভ রাজা ইলিশ পেলেন ভোলার জেলে, বিক্রি সাড়ে ছয় হাজারে গ্রামীণ ব্যাংকে আইটি স্পেশালিস্ট নিয়োগ, আবেদন চলছে অনলাইনে ট্রাক্টর চাঁপায় কুড়িগ্রামে নিহত দুই আপন বোন

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে মিলল প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৪২ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

পাকিস্তানে এক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদ থেকে পচা-গলা সহ প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদেনে এ তথ্য জানানো হয়েছে সেদেশের মুলতান প্রদেশের নিশতার মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্গের ছাদ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পাকিস্তান সরকার এই ঘটনার তদন্তে ছয় সদস্যের এক কমিটি গঠন করেছে। তিন দিনের মধ্যেই কমিটির তদন্ত রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই মৃতের স্তূপের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দেহগুলো ‘গুম’ হওয়া বেলুচ বিদ্রোহীদের।  

এ বিষয়ে পাক-পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চৌধুরী পারভেজ ইলাহি বলেছেন, মরদেহগুলো ছাদে ফেলে রেখে অমানবিক কাজ করা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়ী কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা তারিক জামান গুজ্জার জানান, একজন তাকে নিশতার হাসপাতালের মর্গের ছাদে পচা-গলা মরদেহের বিষয়ে জানিয়েছিলেন। যখন তিনি হাসপাতালের ডাক্তারদের কাছে জানতে চান এসব কি হচ্ছে? তখন তারা বলেন, মরদেহগুলো শিক্ষার উদ্দেশে মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করেন।

গুজ্জার আরও বলেন, চিকিৎসা শিক্ষার কাজে ব্যবহৃত লাশগুলো নামাজে জানাজার পর যথাযথভাবে দাফন করা উচিত ছিল, কিন্তু সেগুলো ছাদে ফেলে দেওয়া হয়।

এদিকে হাসপাতালের অ্যানাটমি বিভাগের প্রধান দাবি করেন, পরিত্যক্ত দেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ তাদের দিয়েছিল। আগে হাসপাতালের হিমাগারে ৪০টি দেহ সংরক্ষণ করা যেত। বহু বছর ধরেই ফ্রিজারগুলো অকার্যকর। পাঁচটি ফ্রিজারের মধ্যে মাত্র একটি চলে এখন। সেখানে সাত থেকে আটটি মরদেহ রাখা যায়। তাই হাসপাতালের হিমাগারের উপরের দুটি ঘরে অজ্ঞাত দেহগুলো রাখা হয়েছিল। সুত্র-আমাদের সময়ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews