1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
অগ্নিদগ্ধ ম্যাডাম মাসুকা অবিবাহিত, শিক্ষার্থীরা ছিল তার সন্তান - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পদ্মায় তীব্র ভাঙনে আতঙ্কিত নদীপারের জনজীবন বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে এক কৃষকের মৃত্যু ভূমিকম্প ঝুঁকির মানচিত্রে তুলনামূলক নিরাপদ পশ্চিম-দক্ষিণাঞ্চল শিবির ছেড়ে ছাত্রদলে যোগ দিলেন ছাত্রশিবির নেতা রুবেল বাউফলে এনসিপি নেতার সমর্থনে নির্মিত তোরণে আগুন, স্থানীয়দের ক্ষোভ দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা খালেদা জিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে জরুরি সভায় বসছে এনটিআরসিএ যশোর-৪ আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে অভয়নগরে গণসমাবেশ ও গণমিছিল অনুষ্ঠিত একশো পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রাণ গ্রুপে, অভিজ্ঞতা ছাড়াই আবেদন উপকূল রক্ষা বাঁধ ছিদ্র করে পাইপ স্থাপন, ‘আদালতে রিট হওয়ায় অসহায় পাউবো’

অগ্নিদগ্ধ ম্যাডাম মাসুকা অবিবাহিত, শিক্ষার্থীরা ছিল তার সন্তান

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫
  • ৫৭ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক রিপোর্টঃ উত্তরায় বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হয়ে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আরেক শিক্ষিকা মাসুকা বেগম নিপু নিহত হয়েছেন। সোমবার (২১ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেলে বড় বোনের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামে তাকে দাফন করা হয়েছে।  

জানা গেছে, মাসুকা বেগম  ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকুট গ্রামের সিদ্দিক আহমেদ চৌধুরীর মেয়ে। তিনি মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাইমারি শাখার ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে অবিবাহিত ছিলেন মাসুকা বেগম। স্কুলের বাচ্চাদেরকেই তিনি  নিজের সন্তানের মতো ভালোবাসতেন। তাই তো বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিজে বের হয়ে আসতে পারলেও, বের হননি তিনি। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে একে একে বের করেছেন অনেক শিক্ষার্থীকে। এক পর্যায়ে  নিজে দগ্ধ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান রুমের ভেতর। এতে তার শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।  

মাসুকা বেগমের স্বজনরা জানান, বিমানটি বিধ্বস্তের সময় মাসুকা বেগম ক্লাসে ছিলেন। শিক্ষার্থীদের আগুন থেকে বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ হন তিনি। তার শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। দগ্ধ অবস্থায় তাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১২টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার শরীরের ৮৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। মঙ্গলবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে মাসুকা বেগমের মরদেহ বড় বোন পাপড়ি রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তারা আরও জানান, হাসপাতালে পাশের বেডে চিকিৎসাধীন আরেক শিক্ষককে মাসুকা বেগম তার শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, মৃত্যুর পর যেন তাকে বড় বোনের বাড়িতে দাফন করা হয়। সে অনুযায়ী তার মরদেহ সোহাগপুর গ্রামে দাফন করা হয়।  

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews