1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙ্গনে এক রাতেই ১ মসজিদ ও ১৫ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ট্রেনের বাথরুমে কুড়িগ্রামের নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাইফুল নামে যুবক আটক কুড়িগ্রামে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার, অংশ নিচ্ছে ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বিস্ফোরণে সাঁজোয়া যান ধ্বংস, নিহত সেনাদের নাম প্রকাশ ইসরায়েলের হামলায় ইরানে ১৪ বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রাষ্ট্রদূতের নিউ ইয়র্কে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী, চমক দেখালেন জোহরান মামদানি ইরানের পারমাণবিক হামলায় আংশিক সাফল্য , ফাঁস হওয়া তথ্যে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প শরণখোলায় অন্ধ ভিক্ষুকের বাড়িতে চুরি হতবাক এলাকাবাসী  রাজনৈতিক মঞ্চে ফিরে এলো জামায়াত: নিবন্ধন ও প্রতীক পুনর্বহাল করল ইসি নির্বাচনি মাঠে নতুন মেরুকরণ: পাঁচ ইসলামি দল এক হলেও জামায়াত বাইরে!

কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙ্গনে এক রাতেই ১ মসজিদ ও ১৫ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১
  • ৪৪১ জন খবরটি পড়েছেন

কয়েকদিনের টানা বর্ষণ এবং উজানের পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদীতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে। নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ায় এক রাতেই  চিলমারীর চরমাদারীপাড়া এলাকায় ১ টি মসজিদ এবং কমপক্ষে  ১৫টি বাড়ী নদী গর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙ্গনের ঝুকিতে রয়েছে আরোও শতাধিক বাড়ী, কারেন্ট বাজার, ক্লিনিক সহ শত শত একর ফসলী জমি।

সরেজমিন ভাঙ্গন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, একরাতেই নদীগর্ভে বাড়ীঘর বিলীন হয়ে যাওয়া নদী তীরবর্তি পরিবারগুলোর হা-হাকার। আতংকের প্রহর পার করছে সবহারা এসব মানুষজন। সেখানকার মানুষগুলো কোন রকমে বাড়ী-ঘর, গাছপালাসহ বিভিন্ন জিনিষ সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার (২০ অক্টোবর) বিকেল থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করলেও নদী ভাঙ্গনের তান্ডব শুরু হয় এশার নামাজের পর থেকে। মাত্র কয়েক  ঘন্টার মধ্যেই ভাঙ্গনের বিলীন হয়েছে- আব্দুর রাজ্জাক,  সাজেদুল, ইলিয়াছ, মমিনুল, সিদ্দিক, আব্দুস সালাম, আব্দুর রউফ, শামিউল ও কাশেম সহ ১৫ জনের ভিটে-বাড়ী । ঘুমন্ত মানুষজন কোনরকমে প্রাণ বাঁচাতে পারলেও পরনের কাপড়টুকু ছাড়া কিছুই  সরিয়ে আনতে  পারেনি।

আতংকগ্রস্থ খাদিজা বেগম কাঁন্নার স্বরে  আংগুল তুলে ভাঙ্গন এলাকা দেখিয়ে বলেন, ওইখানেই ছিল আমাদের ভিটে-বাড়ী । আমরা  ঘর সরিয়ে নিতে পারলেও এখন ভিটে ভেঙ্গে যাচ্ছে। আমরা আশ্রয় নিবো  কোথায় , কিভাবে বাঁচবো কোন দিশা
পাচ্ছি না।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজ বলেন, রাত ৮টার পর থেকে ভাঙ্গন শুরু হয় ,এমন ভাঙ্গন আমি জীবনে দেখিনি। আমি ভাঙ্গন এলাকায় ভোররাত থেকেই রয়েছি ।

পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, , ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews