1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙ্গনে এক রাতেই ১ মসজিদ ও ১৫ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৮০ বছরের বৃদ্ধা মাকে ছাগলের ঘরে বন্দি, উদ্ধার করলো প্রশাসন বাঘারপাড়ায় ১৫০ কৃষক কে গ্রীষ্মকালীন বীজ ও সার বিতরণ শরণখোলায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে আলোচনা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এম আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা: অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেলেন তারেক রহমান কোহলির ভবিষ্যদ্বাণী, বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করবে ভারত পূর্বপরিচিতের লালসার শিকার শিশু, গ্রেফতার গাড়িচালক হামাসের সঙ্গে মার্কিন বৈঠক, ক্ষুব্ধ ইসরাইল মাদারীপুরে চাঁদাবাজ সাইফুল খুন, বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাই নিহত ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়: নিউজিল্যান্ডকে ৪ উইকেটে হারিয়ে তৃতীয় শিরোপা

কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙ্গনে এক রাতেই ১ মসজিদ ও ১৫ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২১
  • ৪০৯ জন খবরটি পড়েছেন

কয়েকদিনের টানা বর্ষণ এবং উজানের পাহাড়ী ঢলে তিস্তা নদীতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে। নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ায় এক রাতেই  চিলমারীর চরমাদারীপাড়া এলাকায় ১ টি মসজিদ এবং কমপক্ষে  ১৫টি বাড়ী নদী গর্ভে হারিয়ে গেছে। ভাঙ্গনের ঝুকিতে রয়েছে আরোও শতাধিক বাড়ী, কারেন্ট বাজার, ক্লিনিক সহ শত শত একর ফসলী জমি।

সরেজমিন ভাঙ্গন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, একরাতেই নদীগর্ভে বাড়ীঘর বিলীন হয়ে যাওয়া নদী তীরবর্তি পরিবারগুলোর হা-হাকার। আতংকের প্রহর পার করছে সবহারা এসব মানুষজন। সেখানকার মানুষগুলো কোন রকমে বাড়ী-ঘর, গাছপালাসহ বিভিন্ন জিনিষ সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার (২০ অক্টোবর) বিকেল থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করলেও নদী ভাঙ্গনের তান্ডব শুরু হয় এশার নামাজের পর থেকে। মাত্র কয়েক  ঘন্টার মধ্যেই ভাঙ্গনের বিলীন হয়েছে- আব্দুর রাজ্জাক,  সাজেদুল, ইলিয়াছ, মমিনুল, সিদ্দিক, আব্দুস সালাম, আব্দুর রউফ, শামিউল ও কাশেম সহ ১৫ জনের ভিটে-বাড়ী । ঘুমন্ত মানুষজন কোনরকমে প্রাণ বাঁচাতে পারলেও পরনের কাপড়টুকু ছাড়া কিছুই  সরিয়ে আনতে  পারেনি।

আতংকগ্রস্থ খাদিজা বেগম কাঁন্নার স্বরে  আংগুল তুলে ভাঙ্গন এলাকা দেখিয়ে বলেন, ওইখানেই ছিল আমাদের ভিটে-বাড়ী । আমরা  ঘর সরিয়ে নিতে পারলেও এখন ভিটে ভেঙ্গে যাচ্ছে। আমরা আশ্রয় নিবো  কোথায় , কিভাবে বাঁচবো কোন দিশা
পাচ্ছি না।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল আজিজ বলেন, রাত ৮টার পর থেকে ভাঙ্গন শুরু হয় ,এমন ভাঙ্গন আমি জীবনে দেখিনি। আমি ভাঙ্গন এলাকায় ভোররাত থেকেই রয়েছি ।

পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, , ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews