1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
মোংলায় ইট সলিংয়ের রাস্তা কেটে মাটির রাস্তা নির্মাণ, প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ০৫:৪৯ অপরাহ্ন

মোংলায় ইট সলিংয়ের রাস্তা কেটে মাটির রাস্তা নির্মাণ, প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২০১ জন খবরটি পড়েছেন

মোংলা প্রতিনিধি।। পুরানো ইট সলিংয়ের রাস্তা  কেটে ফেলে দিয়ে ওই রাস্তার উপরই মাটির নতুন রাস্তার করার অভিযোগ উঠেছে মোংলার মিঠাখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়াডের্র মেম্বর তুষার পোদ্দারের বিরুদ্ধে।

মিঠাখালী ইউনিয়নের নিতাখালী গ্রামে কাবিখা প্রকল্পের (কাজের বিনিময়ে খাদ্য) আওতায় চলছে এ কাজ। তবে কাজের অনিয়মের বিষয়ে মেম্বর তুষার পোদ্দার বলেন, তার চেয়ারম্যান উৎপল কুমার মন্ডল তাকে যেভাবে বলেছেন তিনি সেভাবেই কাজ করাচ্ছেন।এদিকে ইট সলিংয়ের রাস্তা কেটে মাটির রাস্তা করে কাবিখা’র বরাদ্দের চাল আত্মসাৎতের অভিয়োগ উঠেছে চেয়ারম্যান উৎপল কুমার মন্ডলের বিরু্েধ।

নিতাখালী গ্রামের রেজাউল হাওলাদার, মোঃ এমদাদুল, মিজান ফকির, মুখন্ধ হালদার ও নিতাই হালদার অভিযোগ করে বলেন, নতুন চেয়ারম্যান হয়ে উৎপল কুমার মন্ডল নানা অনিয়ম শুরু করেছেন। তারা আরো বলেন, ইটের সলিংয়ের রাস্তা কেটে সেখানে মাটির রাস্তা করায় প্রমাণিত হয় যে তিনি এ প্রকল্পে দুর্নীতি করেছেন।

এদিকে এই অনিয়মের খবর শুনে শুক্রবার সকালে স্থানীয় সাংসদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন  মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশ মজুমদার প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেছেন।

অনিয়মের সত্যতা পাওয়া গেছে উলে­খ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কমলেশমজুমদার বলেন, উপমন্ত্রীর নির্দেশে সংশি­ষ্টদের রাস্তা আরও দুই ফুট উঁচু করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। আর যারা অনিয়ম করতে চেয়েছিল তাদের বিরুদ্ধেব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মোঃ জাফর রানা বলেন, অনিয়মের খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার সেখানে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দিই। কাবিখা প্রকল্পের কাজে কোন অনিয়ম হলে বরাদ্দের চাল ছাড় হবেনা বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে মিঠাখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উৎপল কুমার মন্ডল বলেন, আমার বিরুদ্ধে একটা গ্রুপ উঠে পড়ে লেগেছে। তারা আমাকে কোন কাজই করতে দিচ্ছে না। আর অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সামনে এসে কথা বলবেন বলে ফোন রেখে দেন।প্রসঙ্গত, এর আগেও চেয়ারম্যান উৎপল কুমার মন্ডল ৪০ দিনের কর্মসূচীর কাজ না করিয়ে টাকা আত্মাসাৎ ও শ্রমিকের তালিকায় নিজের ভাই-বোনের নাম দিয়ে বিতকের্র মুখে পড়েন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews