1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
২৪ এপ্রিল নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০৫:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামে শ্রেণিকক্ষকে শয়নকক্ষ বানালেন উপাধ্যক্ষ তারেক পত্নী জুবাইদা রহমান এখন ভোটার, স্মার্টকার্ড পৌঁছেছে গুলশানে কুড়িগ্রামে গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করতে বিশেষ উদ্যোগ কুড়িগ্রামে আঃ লীগ, যুবলীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার ইরানে হামলার পাল্টা জবাব: ইসরায়েলের ১৩০ ড্রোন ভূপাতিত উত্তম কুমারের পা ধরে ক্ষমা চেয়েছিলেন অমিতাভ! মার্কিন হাউসের সরকারি ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ ইরানের সঙ্গে সংঘাত থামাতে চায় ইসরায়েল, শান্তির বার্তা পাঠাল আরবদের মাধ্যমে অভয়নগরে নিখোঁজের ১৮ঘন্টা পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযান: করিম শরীফ বাহিনীর সহযোগী মিঠু অস্ত্রসহ আটক

২৪ এপ্রিল নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৭৪ জন খবরটি পড়েছেন

আগামী ২৪ এপ্রিল সকাল ১১টায় বঙ্গভবনে ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।

রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন বলেন, বঙ্গভবনে নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে, আগামী ২৪ এপ্রিল স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন।

এর আগে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাহাবুদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। আবদুল হামিদের স্থলাভিষিক্ত হয়ে তিনি হবেন বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রাষ্ট্রপতি প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করেন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ তা সমর্থন করেন।

সাহাবুদ্দীন ১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পাবনা জেলা ছাত্রলীগের অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে তিনি পাবনায় স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক হন এবং মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।

১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংসভাবে হত্যার পর তিনি কারারুদ্ধ হন। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিযুক্ত সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ১৯৮২ সালে তিনি বিসিএস (বিচার) বিভাগে যোগ দেন এবং ১৯৯৫ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

এছাড়াও, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর মানুষদের হত্যা, ধর্ষণ, চুরি এবং অন্যান্য অপরাধের তদন্তকারী বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করেন সাহাবুদ্দীন।

বিচারকের বিভিন্ন পদে চাকরি শেষে ২৫ বছর পর তিনি ২০০৬ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার ছিলেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গত জাতীয় কাউন্সিলে তিনি নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) থেকে এলএলবি এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। সাহাবুদ্দিনের স্ত্রী অধ্যাপক ড. রেবেকা সুলতানা সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।ইউএনবি/ আমাদের সময়ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews