1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত ওএমএসে চাল ও আটা বিক্রি হবে - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামে শ্রেণিকক্ষকে শয়নকক্ষ বানালেন উপাধ্যক্ষ তারেক পত্নী জুবাইদা রহমান এখন ভোটার, স্মার্টকার্ড পৌঁছেছে গুলশানে কুড়িগ্রামে গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করতে বিশেষ উদ্যোগ কুড়িগ্রামে আঃ লীগ, যুবলীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার ইরানে হামলার পাল্টা জবাব: ইসরায়েলের ১৩০ ড্রোন ভূপাতিত উত্তম কুমারের পা ধরে ক্ষমা চেয়েছিলেন অমিতাভ! মার্কিন হাউসের সরকারি ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ ইরানের সঙ্গে সংঘাত থামাতে চায় ইসরায়েল, শান্তির বার্তা পাঠাল আরবদের মাধ্যমে অভয়নগরে নিখোঁজের ১৮ঘন্টা পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযান: করিম শরীফ বাহিনীর সহযোগী মিঠু অস্ত্রসহ আটক

বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত ওএমএসে চাল ও আটা বিক্রি হবে

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৯৬ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি- সংগৃহীত

বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক।।

বাজার স্থিতিশীল রাখতে যতদিন প্রয়োজন ততদিন ওএমএসে চাল ও আটা বিক্রি করা হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বোরো সংগ্রহ অভিযান ও চলমান খাদ্যবান্ধব এবং ওএমএস কর্মসূচিসহ সামগ্রিক খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি বছরে ৫ মাস (মার্চ থেকে এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর) চলে। যদি বাড়াতে হয় সেটা মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত। ওএমএস কর্মসূচি বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য যতদিন প্রয়োজন ততদিন রাখবো।’

চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় নিম্ন আয়ের মানুষকে স্বস্তি দিতে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে দেশব্যাপী চাল ও আটা খোলা বাজারে বিক্রি (ওএমএস) শুরু হয়েছে। ওএমএসের আওতায় ৩০ টাকা কেজি দরে চাল ও ১৮ টাকা কেজি দরে আটা বিক্রি করবে সরকার। একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৫ কেজি করে চাল ও আটা কিনতে পারেন। এছাড়া টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদেরও দেয়া হবে ওএমএসের চাল।

একইসঙ্গে ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেওয়ার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিও শুরু হয়েছে ১ সেপ্টেম্বর।

একইসঙ্গে ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেওয়ার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিও শুরু হয়েছে ১ সেপ্টেম্বর।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জানি মানুষ কষ্টে আছে। সরকার কাজ করছে। আমাদের সর্বত্র মনিটরিং আছে। জেলা প্রশাসন, খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও মনিটরিং করছেন।’ সূত্র-জাগো নিউজ

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews