1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
দেড় শতাধিক ডিগ্রি নিয়ে ‘জীবন্ত গ্রন্থাগার’ চেন্নাইয়ের অধ্যাপক ভি এন পার্থিবন - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘হ্যানি স্যাচেট’ উন্মোচন করল কৃষি ফুড, উদ্যোক্তাদের জন্য লাইসেন্স প্রক্রিয়া সহজ করার আহ্বান উপাচার্যের যে কোনো সময় আঘাত হানতে পারে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় মেলিসা লগি-বৈঠার তাণ্ডবের বিচার বাংলার মাটিতেই হবে – সমাবেশে বক্তারা পরীক্ষায় অটোপাসের মতো বিষয় সংবিধানে থাকতে পারে না-সালাহউদ্দিন আহমদ আর মাত্র ২ দিন পরেই বন্ধ হয়ে যাবে ১০টির বেশি সিম বঙ্গোপসাগরে প্রবল আকার ধারণ করেছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দুর্গাপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বুটেক্স উপাচার্যের রাজনৈতিক প্রচারণা বাঘারপাড়ায় জাকের পার্টি’র জনসভা অনুষ্ঠিত বাঘারপাড়ায় প্রতিবন্ধী শিশুদের অন্তর্ভুক্তিতে শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচির সেমিনার

দেড় শতাধিক ডিগ্রি নিয়ে ‘জীবন্ত গ্রন্থাগার’ চেন্নাইয়ের অধ্যাপক ভি এন পার্থিবন

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪৮ জন খবরটি পড়েছেন

বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক।

শিক্ষা কোনো গন্তব্য নয়, বরং জীবনের এক নিরবচ্ছিন্ন যাত্রা—এই ধারণায় বিশ্বাসী চেন্নাইয়ের অধ্যাপক ড. ভি এন পার্থিবন। মায়ের কাছে করা একটি প্রতিজ্ঞা থেকে শুরু করে এই অধ্যাপক ইতোমধ্যে অর্জন করেছেন ১৫০টিরও বেশি ডিগ্রি ও ডিপ্লোমা। ভারতের এই অনন্য মানুষটি, যিনি ভালোবাসার সঙ্গে ‘ডিগ্রির ভান্ডার’ বা ‘জীবন্ত জ্ঞানের গ্রন্থাগার’ নামে পরিচিত, বর্তমানে তার চতুর্থ পিএইচডি নিয়ে কাজ করছেন।

পার্থিবনের এই অবিশ্বাস্য শিক্ষাজীবন শুরু হয় ১৯৮১ সালে। প্রথম ডিগ্রিতে সামান্য পাস করার পর তার মায়ের দুঃখ দেখে তিনি প্রতিজ্ঞা করেন যে একদিন তিনি শ্রেষ্ঠ ছাত্র হবেন। সেই প্রতিজ্ঞা থেকেই শুরু হয় তার সারা জীবনের সাধনা।

অধ্যাপক পার্থিবনের একাডেমিক অর্জন সত্যিই বিস্ময়কর। তার ডিগ্রির তালিকায় রয়েছে অর্থনীতি, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আইনের মতো বিষয়ে একাধিক মাস্টার্স ডিগ্রি। এছাড়াও তার ঝুলিতে আছে ১২টি এমফিল ডিগ্রি। জ্ঞানের প্রতি এই অশেষ তৃষ্ণা মেটাতে তিনি নিজের বেতনের প্রায় ৯০ শতাংশ খরচ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি, বই ও অন্যান্য পাঠ্যসামগ্রীর জন্য।

শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবন যাপনকারী পার্থিবন ভোর থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেন এবং ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যান। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “সীমাবদ্ধতা কেবল মনের মধ্যেই থাকে।” ১৫০টিরও বেশি ডিগ্রি অর্জনের পরও তার যাত্রা শেষ হয়নি; অধ্যাপক পার্থিবনের পরবর্তী লক্ষ্য হলো ২০০ ডিগ্রির মাইলফলক স্পর্শ করা। যে দেশে উচ্চশিক্ষা এখনো অনেকের স্বপ্ন, সেখানে পার্থিবন এক উজ্জ্বল অনুপ্রেরণা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews